বিপিএল’র প্রথম দিন চিটাগং কিংস হারিয়েছে দুরন্ত রাজশাহীকে। আর দ্বিতীয় দিন খুলনা রয়েল বেঙ্গলস হারিয়েছে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েরসকে। রোববার এই দুই দলই একে অন্যের প্রতিপক্ষ। দুপুর ২টায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উভয় দলের ধন্দুমার ক্রিকেট দেখতে পাবেন দর্শকরা। চিটাগংয়ের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন প্রতিপক্ষের প্রশংসা করলেও নিজেদের দলকে তুলে ধরেছেন,‘প্রতিটি দলই অনেক ভালো। এখানে কাউকে দুর্বলভাবে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। খুলনায় সাকিব আছে, নাসির আছে। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে তারা অনেক ভালো দল। আমাদের দলটাও অনেক ভালো। আর প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি অনেক ভালো একটা ক্রিকেট দেখতে পারবে সবাই।’
চিটাগংয়ের বিদেশিদের চেয়ে দেশের খেলোয়াড়দের ফর্ম ভালো। যদিও তামিম ইকবাল এখনও নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। কোচ আশা করেন পরের ম্যাচে স্বরূপে দেখা যাবে তাকে, ‘মুত্তিয়া মুরালিধরন, ডোয়াইন ব্রাভো সেভাবে খেলার মধ্যে ছিলেন না। তামিম স্বরূপে নেই। প্রথম দিকে আমরা রান পাইনি। এছাড়া বোলিং ও ফিল্ডিং নিয়ে আরেকটু কাজ করতে হবে আমাদের। অন্যদিকে সনাথ ও গিবস এখন সেভাবে খেলার মধ্যে নেই। কিন্তু তারা অবশ্যই প্রতিপক্ষের জন্য ভয়ের কারণ। আর চন্দরপল খেলার মধ্যেও আছে এবং সে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার, আন্দ্রে রাসেলের মতো অলরাউন্ডার থাকায় সবমিলিয়ে বেশ শক্তিশালি দল তারা (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)। তবে আমরা যদি মাঠে পারফরমেন্স করতে পারি এবং নিজেদের শৃঙ্খলা ধরে রাখতে পারি তাহলে তাদের হারানোটা কঠিন কিছু হবে না।’
খুলনার অধিনায়কও আশা করেন সেরা ক্রিকেট খেলতে পারলে জয়ের ধারাবাহিকতা থাকবে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ব্যাখ্যাটা অন্যরকম,‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বড় দল ছোট দলের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য থাকে না। নির্দিষ্ট দিনে যে দল ভালো খেলবে তারাই জিতবে। ভালো দিক হলো প্রথম ম্যাচে জিতেছি। তারাও জিতেছে। জিততে হলে শেষপর্যন্ত লড়াই করতে হবে।’
খুলনার প্লাস পয়েন্ট তাদের স্থানীয় চার ক্রিকেটার তুলনামূলক বেশি ভালো। সাকিব আল হাসান, নাসির হোসেন অলরাউন্ডার। শফিউল এবং আব্দুর রাজ্জাক বোলিংয়ের পাশাপাশি সøগ ওভারে ব্যাটিংটাও খারাপ করেন না। সেখানে চিটাগংয়ের তামিম, ফরহাদ রেজা এবং মাহমুদউল্লাহ ছাড়া বড় ইনিংস খেলার মতো একজনই আছেন ফয়সাল হোসেন ডিকেন্স। রোববার দুই দলের খেলায় জমপেশ লড়াই আশা করতেই পারেন দর্শকরা।
খবরঃ ক্যাপিটাল নিউজ ২৪
চিটাগংয়ের বিদেশিদের চেয়ে দেশের খেলোয়াড়দের ফর্ম ভালো। যদিও তামিম ইকবাল এখনও নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। কোচ আশা করেন পরের ম্যাচে স্বরূপে দেখা যাবে তাকে, ‘মুত্তিয়া মুরালিধরন, ডোয়াইন ব্রাভো সেভাবে খেলার মধ্যে ছিলেন না। তামিম স্বরূপে নেই। প্রথম দিকে আমরা রান পাইনি। এছাড়া বোলিং ও ফিল্ডিং নিয়ে আরেকটু কাজ করতে হবে আমাদের। অন্যদিকে সনাথ ও গিবস এখন সেভাবে খেলার মধ্যে নেই। কিন্তু তারা অবশ্যই প্রতিপক্ষের জন্য ভয়ের কারণ। আর চন্দরপল খেলার মধ্যেও আছে এবং সে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার, আন্দ্রে রাসেলের মতো অলরাউন্ডার থাকায় সবমিলিয়ে বেশ শক্তিশালি দল তারা (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)। তবে আমরা যদি মাঠে পারফরমেন্স করতে পারি এবং নিজেদের শৃঙ্খলা ধরে রাখতে পারি তাহলে তাদের হারানোটা কঠিন কিছু হবে না।’
খুলনার অধিনায়কও আশা করেন সেরা ক্রিকেট খেলতে পারলে জয়ের ধারাবাহিকতা থাকবে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ব্যাখ্যাটা অন্যরকম,‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বড় দল ছোট দলের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য থাকে না। নির্দিষ্ট দিনে যে দল ভালো খেলবে তারাই জিতবে। ভালো দিক হলো প্রথম ম্যাচে জিতেছি। তারাও জিতেছে। জিততে হলে শেষপর্যন্ত লড়াই করতে হবে।’
খুলনার প্লাস পয়েন্ট তাদের স্থানীয় চার ক্রিকেটার তুলনামূলক বেশি ভালো। সাকিব আল হাসান, নাসির হোসেন অলরাউন্ডার। শফিউল এবং আব্দুর রাজ্জাক বোলিংয়ের পাশাপাশি সøগ ওভারে ব্যাটিংটাও খারাপ করেন না। সেখানে চিটাগংয়ের তামিম, ফরহাদ রেজা এবং মাহমুদউল্লাহ ছাড়া বড় ইনিংস খেলার মতো একজনই আছেন ফয়সাল হোসেন ডিকেন্স। রোববার দুই দলের খেলায় জমপেশ লড়াই আশা করতেই পারেন দর্শকরা।
খবরঃ ক্যাপিটাল নিউজ ২৪