বিপিএলে খেলোয়াড়দের যে পরিমাণ অর্থ প্রদানের চুক্তি করা হয়েছে অই অর্থ থেকে বিদেশীদের ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ এবং দেশীয় খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ হারে কর আদায় করা হবে। মনিটরিং কমিটির সদস্য এবং বিসিএস একাডেমীর মহাপরিচালক মেকতাফ উদ্দিন খান সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পর্দা উঠছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয় বহুল এবং জমজমাট টি২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ। ইতোমধ্যে এই টুর্ণামেন্টে আর্থিক লেনদেন এবং এর থেকে সরকারী রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়া শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বৃহস্পতিবার বিপিএল সংক্রান্ত কর কর্তন মনিটরিং কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিটির আহ্বায়ক কর পরিদর্শন দপ্তরের মহাপরিচালক কানন কুমার রায়।
তিনি বলেন, রাজস্ব বোর্ডের নীতিমালার অনুসরনের মাধ্যমে বিপিএল’র যে সব খাত করের আওতায় রয়েছে সেসব খাত গুলো থেকে আয়কর কর্তন নিশ্চিত কারার লক্ষ্যে তারা কার্যক্রম শুরু করেছে।
কানন বলেন, খেলোয়াড় নিলাম, টিকেট বিক্রি এবং বিভিন্ন স্পন্সর চুক্তির মাধ্যমে যে সব আর্র্থিক লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে বা ঘটবে সে সব চুক্তির কাগজ পত্র ইতোমধ্যে সংগ্রহ করতে শুরু করেছে রাজস্ব বোর্ড। সবগুলো নথিপত্র সংগ্রহের পর যে সব খাত থেকে সরকারী রাজস্ব আদায়ের নিয়ম রয়েছে সে সব খাত থেকে সুনির্দিষ্ট নিয়মেই কর কর্তন করা হবে।
উদাহারণ হিসেবে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে বিপিএলের জন্য খেলোয়াড় নিলাম, স্পন্সর চুক্তি এবং টিকেট বিক্রির চুক্তি সম্পন্ন সম্পন্ন হয়েছে। এসব খাতে যে সব অর্থ আদান প্রদানের কথা হয়েছে সে সব অর্থ থেকেই সুনির্দ্দিষ্ট হারে রাজস্ব কর্তন করা হবে।
এদিকে বিপিএল সংক্রান্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব সিরাজুদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর এ বিষয়ে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন যে, বাংলাদেশের ইতিহাসে ক্রিড়াঙ্গনে এরকম বড় অংকের আর্থিক লেনদেন ঘটেছে।
সর্বশেষ বিশ্বসেরা ফুটবল তারকা মেসিকে বাংলাদেশে আনার সময়ও প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে এনবিআর কি পরিমাণ কর কর্তন করেছে তা আমার জানা নেই। সরকার যদি সব ক্ষেত্রে কর কর্তনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাহলে আমিও স্বাগত জানাই।
তবে শুধুমাত্র বিপিএলের জন্যই যদি এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তাহলে তা হবে দু:খজনক।
খবরঃ সংবাদ ২৪
বৃহস্পতিবার জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পর্দা উঠছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে ব্যয় বহুল এবং জমজমাট টি২০ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ। ইতোমধ্যে এই টুর্ণামেন্টে আর্থিক লেনদেন এবং এর থেকে সরকারী রাজস্ব আদায়ের প্রক্রিয়া শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বৃহস্পতিবার বিপিএল সংক্রান্ত কর কর্তন মনিটরিং কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিটির আহ্বায়ক কর পরিদর্শন দপ্তরের মহাপরিচালক কানন কুমার রায়।
তিনি বলেন, রাজস্ব বোর্ডের নীতিমালার অনুসরনের মাধ্যমে বিপিএল’র যে সব খাত করের আওতায় রয়েছে সেসব খাত গুলো থেকে আয়কর কর্তন নিশ্চিত কারার লক্ষ্যে তারা কার্যক্রম শুরু করেছে।
কানন বলেন, খেলোয়াড় নিলাম, টিকেট বিক্রি এবং বিভিন্ন স্পন্সর চুক্তির মাধ্যমে যে সব আর্র্থিক লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে বা ঘটবে সে সব চুক্তির কাগজ পত্র ইতোমধ্যে সংগ্রহ করতে শুরু করেছে রাজস্ব বোর্ড। সবগুলো নথিপত্র সংগ্রহের পর যে সব খাত থেকে সরকারী রাজস্ব আদায়ের নিয়ম রয়েছে সে সব খাত থেকে সুনির্দিষ্ট নিয়মেই কর কর্তন করা হবে।
উদাহারণ হিসেবে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে বিপিএলের জন্য খেলোয়াড় নিলাম, স্পন্সর চুক্তি এবং টিকেট বিক্রির চুক্তি সম্পন্ন সম্পন্ন হয়েছে। এসব খাতে যে সব অর্থ আদান প্রদানের কথা হয়েছে সে সব অর্থ থেকেই সুনির্দ্দিষ্ট হারে রাজস্ব কর্তন করা হবে।
এদিকে বিপিএল সংক্রান্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব সিরাজুদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর এ বিষয়ে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন যে, বাংলাদেশের ইতিহাসে ক্রিড়াঙ্গনে এরকম বড় অংকের আর্থিক লেনদেন ঘটেছে।
সর্বশেষ বিশ্বসেরা ফুটবল তারকা মেসিকে বাংলাদেশে আনার সময়ও প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে এনবিআর কি পরিমাণ কর কর্তন করেছে তা আমার জানা নেই। সরকার যদি সব ক্ষেত্রে কর কর্তনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাহলে আমিও স্বাগত জানাই।
তবে শুধুমাত্র বিপিএলের জন্যই যদি এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তাহলে তা হবে দু:খজনক।
খবরঃ সংবাদ ২৪